Digital marketing

বর্তমানে বাংলাদেশ বিশ্বের অন্যতম শীর্ষ ফ্রিল্যান্সিং হাব হিসেবে পরিচিত, যেখানে লক্ষাধিক তরুণ-তরুণী অনলাইন মার্কেটপ্লেসে কাজ করে নিজেদের ক্যারিয়ার গড়ে তুলছেন। এর মধ্যে আপওয়ার্ক এবং ফাইভার সবচেয়ে জনপ্রিয় প্ল্যাটফর্ম, যা শুধু দেশের ভিতরে নয়, আন্তর্জাতিক পর্যায়েও ব্যাপকভাবে ব্যবহৃত হচ্ছে। তবে শুধু এই প্ল্যাটফর্মগুলোর নাম জানা বা প্রোফাইল তৈরি করলেই সাফল্য আসে না; দরকার সঠিক টুলস ও

হাতিরপুলের একটি ছোট বাসায় থাকেন সালমান, বয়স মাত্র ২২। তিনি ঢাকার একটি নামকরা বিশ্ববিদ্যালয়ে পড়াশোনা করলেও ভবিষ্যৎ নিয়ে অস্থিরতায় ভুগছিলেন। ইউটিউবে দেখা ফ্রিল্যান্সিং ভিডিওগুলো দেখে আগ্রহ জন্মায়, কিন্তু যখন কোর্স খুঁজতে বের হন, তখনই শুরু হয় বিভ্রান্তি। প্রথমেই গিয়ে ভর্তি হন ঢাকার একটি বেসরকারি ট্রেনিং সেন্টারে। কোর্স ফি ছিল ৩০,০০০ টাকা, কিন্তু ক্লাসে ভিড়, গাইডলাইনহীন

বর্তমান সময়ে দক্ষতা শেখার গুরুত্ব আগের যেকোনো সময়ের তুলনায় অনেক বেশি। বিশেষ করে গ্রাফিক ডিজাইন একটি এমন স্কিল যা শেখা গেলে ঘরে বসে আয় করা একদমই সম্ভব। বাংলাদেশে অনলাইনে কাজ করে নিজের অর্থনৈতিক অবস্থার পরিবর্তন করেছেন এমন হাজারো তরুণ-তরুণীর সফলতা আজ আমাদের সামনে। বেকার সমস্যা, সময়ের অভাব, শহরে আসার কষ্ট — এসব পেছনের গল্প। এখন

ফ্রিল্যান্সিং এখন আর শুধু কিছু টেকি মানুষের কাজ নয়, বরং একটি পূর্ণাঙ্গ ক্যারিয়ার অপশন। ঘরে বসে নিজের স্কিল ব্যবহার করে বৈশ্বিক ক্লায়েন্টদের জন্য কাজ করা এবং তার বিনিময়ে অর্থ উপার্জন—এটাই মূলত ফ্রিল্যান্সিং। বর্তমান সময়ে অনেকেই সরকারি বা বেসরকারি চাকরির সীমাবদ্ধতা থেকে মুক্তি পেতে ফ্রিল্যান্সিংকে বেছে নিচ্ছেন। বাংলাদেশে ইন্টারনেটের বিস্তার, স্মার্টফোন ব্যবহার ও ডিজিটাল লেনদেন সহজ

কখনো ভেবেছেন, মানিকগঞ্জের মতো এক ছোট শহর থেকে একজন তরুণ কীভাবে সারা বিশ্বের ক্লায়েন্টদের সঙ্গে কাজ করতে পারে? আমি নিজে প্রথম যেদিন শুনেছিলাম “ফ্রিল্যান্সিং” শব্দটা, ভেবেছিলাম এটা শহরের বড়লোক ছেলেমেয়েদের জন্য। আমার মতো একজন মধ্যবিত্ত পরিবারের ছেলে, যার বাসা ইন্টারনেট সংযোগও দুর্বল, সে কীভাবে এই অনলাইন দুনিয়ায় পা রাখবে? কিন্তু বাস্তবতা হলো — যদি আপনার

ছেলেটি ছিল একেবারে সাধারণ। মানিকগঞ্জের একটা গ্রামের স্কুল থেকে এসএসসি পাস করেছে। সামনে কী করবে — কিছুই জানত না। পরিবার চায় সে চাকরি করুক, কিন্তু সে চায় স্বাধীনভাবে কিছু করতে। একদিন তার এক বন্ধু তাকে বলল, “তুই অনলাইনে কাজ করতে পারিস, জানিস? ফ্রিল্যান্সিং বলে একটা ব্যাপার আছে।” প্রথমে সে হাসলো, বিশ্বাস করলো না। কিন্তু একটু

বর্তমান যুগে অনেকেই চাকরি খুঁজে হাঁপিয়ে উঠেছেন, আবার অনেকেই নিজের শিক্ষা জীবনের পাশাপাশি কিছু উপার্জনের চিন্তা করছেন। কিন্তু জানেন কি, ঘরে বসেই আপনি মাসে হাজার হাজার টাকা আয় করতে পারেন শুধুমাত্র একটি সঠিক ফাইভার প্রোফাইল তৈরি করে? হ্যাঁ, একদম সত্যি! আর এই জন্যই আজকের আলোচনার বিষয়: ফাইভার প্রোফাইল শিখে আয় বাড়ান বাংলাদেশ। অনেক তরুণ-তরুণী এখন

ফ্রিল্যান্সিং এখন আর শুধু বাড়িতে বসে আয় করার একটি উপায় নয়। এটি এখন একটি গ্লোবাল ক্যারিয়ার, একটি স্বাধীন জীবনযাত্রার পথ। আর সেই পথের শুরুটা হয় একটি ভালো প্রোফাইল ও শক্তিশালী পোর্টফোলিও দিয়ে। অনেকেই ফ্রিল্যান্সিং শুরু করতে চায়, কিন্তু জানেই না কীভাবে শুরু করতে হয়। তাই এই জায়গাটায় গুরুত্বপূর্ণ ভূমিকা রাখছে Manikganj IT Academy এর আয়োজন

একটা সময় ছিল যখন মানুষ খনি খুঁড়ে সোনা তুলত। এখন সময় বদলে গেছে। এখনকার সোনার খনি হলো স্কিল বা দক্ষতা। আর এই স্কিলের মধ্যেও সবচেয়ে আলোচিত ও উপার্জনক্ষম স্কিল হলো ওয়েব ডিজাইন। বিশ্ব এখন ডিজিটাল। ছোট থেকে বড় সব ব্যবসা এখন চাইছে নিজেদের ওয়েবসাইট। তাই ওয়েব ডিজাইনারদের চাহিদাও বেড়ে গেছে বহুগুণ। মানিকগঞ্জের মতো ছোট শহরেও

বর্তমান যুগে প্রযুক্তি ও ডিজিটালের প্রভাব যে হারে বেড়েছে, তার সঙ্গে পাল্লা দিয়ে বেড়েছে গ্রাফিক ডিজাইনের গুরুত্ব। আমরা এখন এমন এক সময়ে বাস করছি, যেখানে প্রতিটি ব্যবসা, প্রতিষ্ঠান এমনকি ব্যক্তিগত ব্র্যান্ডও ভিজ্যুয়াল কনটেন্টের মাধ্যমে নিজেদের তুলে ধরতে চায়। বিজ্ঞাপন, সোশ্যাল মিডিয়া, ইউটিউব, ওয়েবসাইট, প্যাকেজিং—সবকিছুতেই চমৎকার গ্রাফিক ডিজাইনের প্রয়োজনীয়তা দেখা যায়। ফলে এ পেশাটি আর শুধু

মানিকগঞ্জ শহরের চায়ের দোকান, কলেজের বারান্দা কিংবা গ্রামের মাঠে এখন একটা বিষয় খুবই আলোচনায় — অনলাইন ইনকাম। কিন্তু শুধুই স্বপ্ন দেখলে চলবে না, দরকার সঠিক স্কিল। বর্তমান যুগে শুধু ডিগ্রি নয়, স্কিলই হচ্ছে আসল শক্তি। স্কুল-কলেজ শেষ করে অনেক তরুণ এখন হতাশ। চাকরি নেই, বা থাকলেও টিকে থাকা কষ্টসাধ্য। এমন সময় স্কিল ডেভেলপমেন্টই হতে পারে